Friday, 2 August 2013
একটি ছোট ভালোবাসার
[[ একটি ছোট ভালোবাসার ]]
একটি ছোট ভালোবাসার গল্প, কিন্তু খুব
মিষ্টি ।
ছেলে তার ভালোবাসার মানুষটির
সাথে কথা বলছে ।
ছেলেঃ এই দেখো আমি নতুন একটি ফোন
কিনেছি ।
মেয়েঃ তাই ? তাহলে আজ ভালো কিছু
খাওয়াতে হবে ।
সন্ধ্যায়ে তারা একটি ভালো রেস্তোরেন্ট এ
গেলো ।
খাবার পর মেয়ে জিজ্ঞেস করলো,
মেয়েঃ এই ভালো রেস্তোরায় খাবার
জন্য তুমি টাকা কিভাবে সংগ্রহ
করলে ?
ছেলেঃ আমি ফোনটা বিক্রি করে দিয়েছি ।♥
[[ Younis you ]]
তুই খুঁজবি তারে পাগল হয়ে
[[তুই খুঁজবি তারে পাগল হয়ে]]
যার লাগি তুই হন্য হয়ে ঘুরিস সারা বেলা ,
সে না দেখিতে চায় তোরে , না দিতে চায় ধরা ।
ব্যাকুল হৃদে তুই ডাকিস যারে সে শুনেও শোনেনা তোরে ।
পাশ ফিরে চেয়ে দেখ তুই ,
নিজেরে আড়ালে রেখে সে বসে অদূরেই ।
সে কিছু চায় না তোর কাছে কেবলি থাক তুই তার আশপাশে ।
তুই বলবি একি খেয়ালিপনা ,
তারে দিবি যাতনা করবি রে অবহেলা ।
যেদিন অনুভব করবি তার লাগি তোর হিয়ার মাঝে টান ।
তুই খুঁজবি তারে পাগল হয়ে ,
দেখবি চারপাশে তোর বহু মানুষ, কেবল মুখখানি তার ম্লান ।
সে না দেখিতে চায় তোরে , না দিতে চায় ধরা ।
ব্যাকুল হৃদে তুই ডাকিস যারে সে শুনেও শোনেনা তোরে ।
পাশ ফিরে চেয়ে দেখ তুই ,
নিজেরে আড়ালে রেখে সে বসে অদূরেই ।
সে কিছু চায় না তোর কাছে কেবলি থাক তুই তার আশপাশে ।
তুই বলবি একি খেয়ালিপনা ,
তারে দিবি যাতনা করবি রে অবহেলা ।
যেদিন অনুভব করবি তার লাগি তোর হিয়ার মাঝে টান ।
তুই খুঁজবি তারে পাগল হয়ে ,
দেখবি চারপাশে তোর বহু মানুষ, কেবল মুখখানি তার ম্লান ।
[[Younis you]]
Thursday, 1 August 2013
Friday, 5 July 2013
অনন্ত প্রেম
“অনন্ত প্রেম”
__রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি শত রূপে শতবার
জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার।
চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয় গাঁথিয়াছে গীতহার–
কত রূপ ধরে পরেছ গলায়, নিয়েছ সে উপহার
জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার।
যত শুনি সেই অতীত কাহিনী, প্রাচীন প্রেমের ব্যথা,
অতি পুরাতন বিরহমিলন কথা,
অসীম অতীতে চাহিতে চাহিতে দেখা দেয় অবশেষে
কালের তিমির রজনী ভেদিয়া তোমারি মুরতি এসে
চিরস্মৃতিময়ী ধ্রুবতারকার বেশে।
আমরা দুজনে ভাসিয়া এসেছি যুগলপ্রেমের স্রোতে
অনাদি কালের হৃদয়-উৎস হতে।
আমরা দুজনে করিয়াছি খেলা কোটি প্রেমিকের মাঝে
বিরহবিধুর নয়নসলিলে, মিলনমধুর লাজে–
পুরাতন প্রেম নিত্যনূতন সাজে
__রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি শত রূপে শতবার
জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার।
চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয় গাঁথিয়াছে গীতহার–
কত রূপ ধরে পরেছ গলায়, নিয়েছ সে উপহার
জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার।
যত শুনি সেই অতীত কাহিনী, প্রাচীন প্রেমের ব্যথা,
অতি পুরাতন বিরহমিলন কথা,
অসীম অতীতে চাহিতে চাহিতে দেখা দেয় অবশেষে
কালের তিমির রজনী ভেদিয়া তোমারি মুরতি এসে
চিরস্মৃতিময়ী ধ্রুবতারকার বেশে।
আমরা দুজনে ভাসিয়া এসেছি যুগলপ্রেমের স্রোতে
অনাদি কালের হৃদয়-উৎস হতে।
আমরা দুজনে করিয়াছি খেলা কোটি প্রেমিকের মাঝে
বিরহবিধুর নয়নসলিলে, মিলনমধুর লাজে–
পুরাতন প্রেম নিত্যনূতন সাজে
[[Younis you]]
কার প্রতীক্ষায় আছো
কার প্রতীক্ষায় আছো
বলো, কার প্রতীক্ষায় আছো হে আমার দুঃখী শব্দাবলী?
আমার ভেতরে নিশিদিন অগণিত শিশু
পাঠশালা যায় আসে বানায় রঙিন স্বপ্ন কবিতার বই
নিপুণ বাঁধাই জরিমোড়া।
নিশিদিন আমার ভেতরে শব্দ নিয়ে লুফোলুফি হয়
কৌতুক জলসায় মাতে গ্রাম্যবধুরা লোকালয়ে, স্বার্থপর
পারিনি তাদের আমি পরাতে এখনো কোনো
সুনিপুন পোশাক-আশাক, পারিনি দুলাতে আজো
কর্ণমূলে লোভনীয় কোনো মণিহার।
কার প্রতীক্ষায় কাটে বেলা? আমার আকাশে ওঠে
অগণিত জ্বলজ্বলে তারা, ওঠে চাঁদ মধ্য-রজনীতে
কোনোদিন ঢেলে দেয় জোৎস্না ঘরময়,
কুয়াশায় ভিজে বুক নাভিমূলে কোমল-কোমল পেলবতা
আড়ষ্ট কপোল-জোড় ভেজাই আদরে নির্দ্বিধায়,
বুলাতে পারিনি তবু পরিত্যক্ত শিয়রে তাদের
কোনোদিনও মোমের আঙুল।
বলো কার প্রতীক্ষায় হে আমার শব্দাবলী গনগনে
জাগ্রত শিশুর কান্না শুনে কাটাও রজনী অবিশ্রাম?
ভেতরে আমার নিশিদিন পদধ্বনি বেজে ওঠে কার,
কার নিত্য আগমন আমাকে ভুলিয়ে রেখে বেশ
নিয়মিত ঘর-গেরস্থালী সাজায় আদরে,বলো
কার প্রতীক্ষায় আছো হে আমার দুঃখী শব্দাবলী
ঘুমহীন?
বলো, কার প্রতীক্ষায় আছো হে আমার দুঃখী শব্দাবলী?
আমার ভেতরে নিশিদিন অগণিত শিশু
পাঠশালা যায় আসে বানায় রঙিন স্বপ্ন কবিতার বই
নিপুণ বাঁধাই জরিমোড়া।
নিশিদিন আমার ভেতরে শব্দ নিয়ে লুফোলুফি হয়
কৌতুক জলসায় মাতে গ্রাম্যবধুরা লোকালয়ে, স্বার্থপর
পারিনি তাদের আমি পরাতে এখনো কোনো
সুনিপুন পোশাক-আশাক, পারিনি দুলাতে আজো
কর্ণমূলে লোভনীয় কোনো মণিহার।
কার প্রতীক্ষায় কাটে বেলা? আমার আকাশে ওঠে
অগণিত জ্বলজ্বলে তারা, ওঠে চাঁদ মধ্য-রজনীতে
কোনোদিন ঢেলে দেয় জোৎস্না ঘরময়,
কুয়াশায় ভিজে বুক নাভিমূলে কোমল-কোমল পেলবতা
আড়ষ্ট কপোল-জোড় ভেজাই আদরে নির্দ্বিধায়,
বুলাতে পারিনি তবু পরিত্যক্ত শিয়রে তাদের
কোনোদিনও মোমের আঙুল।
বলো কার প্রতীক্ষায় হে আমার শব্দাবলী গনগনে
জাগ্রত শিশুর কান্না শুনে কাটাও রজনী অবিশ্রাম?
ভেতরে আমার নিশিদিন পদধ্বনি বেজে ওঠে কার,
কার নিত্য আগমন আমাকে ভুলিয়ে রেখে বেশ
নিয়মিত ঘর-গেরস্থালী সাজায় আদরে,বলো
কার প্রতীক্ষায় আছো হে আমার দুঃখী শব্দাবলী
ঘুমহীন?
[[Younis you]]
কোষ্টী বলছে
কোষ্টী বলছে -
আমার মৃত্যুর কারণ হবে বিষক্রিয়া।
আমি বৃক্ষ বর্ষীয় বিষ বুকপকেটে রেখে
ন্যাড়া ছাঁদের কার্নিশ থেকে ঘুরে এসেছি।
এক দুই তিন করে গুনেছি সময় ;
অতঃপর প্রকাশ্য রাজপথে ,
... যুবা অশ্বা নারীর বাঁক আঁক শরীর
আহার করেছি রূপদক্ষ চোখে।
কপালে তাঁর অভ্রের চাঁদ ,
পরনে মেঘের জল।
হায় ভাগ্য !
ঠিক তখনই আমার মৃত্যু সুনিশ্চিত হলো !
জানি না কোষ্ঠী ঠিক
এই মৃত্যুর কথা বলেছে কি না !
আমি ঈশান কোনের ঈশ্বরকে
প্রশ্ন ছুঁড়ে বললাম ,
হে ঈশ্বর এই মৃত্যুর পর
আর কোনও মৃত্যু বেঁচে থাকে ?
[[Younis you]]
যাও পাখি বলো তা
“যাও পাখি বলো তারে” (মনপুরা)
___কৃষ্ণকলি ও চন্দনা মজুমদার
সোনারও পালঙ্কের ঘরে
লিখে রেখে ছিলেম দ্বারে
যাও পাখি বলো তারে
সে যেন ভোলে না মোরে
সুখে থেক, ভালো থেক
মনে রেখ এ আমারে ।।
বুকের ভেতর নোনা ব্যাথা
চোখে আমার ঝরে কথা
এপার ওপার তোলপার একা
মেঘের ওপর আকাশ ওড়ে
নদীর ওপার পাখির বাসা
মনে বন্ধু বড়ো আশা ।।
যাও পাখি যারে উড়ে
তারে কয়ো আমার হয়ে
চোখ জ্বলে যায় দেখব তারে
মন চলে যায় অদূর দূরে
যাও পাখি বলো তারে
সে যেন ভোলে না মোরে
সুখে থেক, ভালো থেক
মনে রেখ এ আমারে ।।
___কৃষ্ণকলি ও চন্দনা মজুমদার
সোনারও পালঙ্কের ঘরে
লিখে রেখে ছিলেম দ্বারে
যাও পাখি বলো তারে
সে যেন ভোলে না মোরে
সুখে থেক, ভালো থেক
মনে রেখ এ আমারে ।।
বুকের ভেতর নোনা ব্যাথা
চোখে আমার ঝরে কথা
এপার ওপার তোলপার একা
মেঘের ওপর আকাশ ওড়ে
নদীর ওপার পাখির বাসা
মনে বন্ধু বড়ো আশা ।।
যাও পাখি যারে উড়ে
তারে কয়ো আমার হয়ে
চোখ জ্বলে যায় দেখব তারে
মন চলে যায় অদূর দূরে
যাও পাখি বলো তারে
সে যেন ভোলে না মোরে
সুখে থেক, ভালো থেক
মনে রেখ এ আমারে ।।
[[Younis you]]
তোমার ক্ষমতা
“তোমার ক্ষমতা”
__হুমায়ুন আজাদ
তুমি ভাঙতে পারো বুক শুষে নিতে পারো সব রক্ত ও লবণ
বিষাক্ত করতে পারো ঘুম স্বপ্নময় ঘুমের জগত
তছনছ ক’রে দিতে পারো তুমি বন উপবন
উল্টেপাল্টে দিতে পারো সব সিঁড়ি লিফট্ রাজপথ
মিশিয়ে দিতেও পারো সঙ্গীতের সুরেসুরে বিষ
আমাকে প্রগাঢ় কোনো আত্নহত্যায় উৎসাহিত ক’রে দিতে পারো
ম’রে যাবে ধানক্ষেত ঝ’রে যাবে পাখিদের শিস
তোমার ক্ষমতা আছে পারো তুমি আরো
আমাকে মাতাল ক’রে ছেড়ে দিতে পারো তুমি গলির ভেতরে
সমস্ত সড়কে তুমি জ্বালতে পারো লাল সিগনাল
বিদ্যুৎপ্রবাহ বন্ধ ক’রে দিতে পারো জীবনের সবগুলো ঘরে
এর বেশি আর তুমি কি পারো তমাল ?
__হুমায়ুন আজাদ
তুমি ভাঙতে পারো বুক শুষে নিতে পারো সব রক্ত ও লবণ
বিষাক্ত করতে পারো ঘুম স্বপ্নময় ঘুমের জগত
তছনছ ক’রে দিতে পারো তুমি বন উপবন
উল্টেপাল্টে দিতে পারো সব সিঁড়ি লিফট্ রাজপথ
মিশিয়ে দিতেও পারো সঙ্গীতের সুরেসুরে বিষ
আমাকে প্রগাঢ় কোনো আত্নহত্যায় উৎসাহিত ক’রে দিতে পারো
ম’রে যাবে ধানক্ষেত ঝ’রে যাবে পাখিদের শিস
তোমার ক্ষমতা আছে পারো তুমি আরো
আমাকে মাতাল ক’রে ছেড়ে দিতে পারো তুমি গলির ভেতরে
সমস্ত সড়কে তুমি জ্বালতে পারো লাল সিগনাল
বিদ্যুৎপ্রবাহ বন্ধ ক’রে দিতে পারো জীবনের সবগুলো ঘরে
এর বেশি আর তুমি কি পারো তমাল ?
[[Younis you]]
সুখ নামের ছোট্র নৌকায়
সুখ নামের ছোট্র নৌকায় আমি দুঃখের মাঝি,
আমার কষ্ট ভাগ করতে কেউ হয়নি রাজী। এই
জীবনে চলতে গিয়ে পাইনি সুখের দেখা, শান্ত
নদীর মাঝে আমি তাই চলছি একা। দুঃখ
আছে মনে মনে,
কইবো আমি কার সনে?
শোনার মতো মানুষ নাই,
নিজের কষ্ট নিজেই পাই,
যখন পাবো তার দেখা,
বলবো আমার সব কথা।
দুঃখ নামের স্টেশনে থামলো জীবন গাড়ী,
আজো খুজে পেলামনা কোথায় সুখের বাড়ি।
বিধাতার কলমে বুঝি ছিলোনা কালি, সুখ
নামেরি জায়গাটা পড়ে আছে আজো খালি।
আমার কষ্ট ভাগ করতে কেউ হয়নি রাজী। এই
জীবনে চলতে গিয়ে পাইনি সুখের দেখা, শান্ত
নদীর মাঝে আমি তাই চলছি একা। দুঃখ
আছে মনে মনে,
কইবো আমি কার সনে?
শোনার মতো মানুষ নাই,
নিজের কষ্ট নিজেই পাই,
যখন পাবো তার দেখা,
বলবো আমার সব কথা।
দুঃখ নামের স্টেশনে থামলো জীবন গাড়ী,
আজো খুজে পেলামনা কোথায় সুখের বাড়ি।
বিধাতার কলমে বুঝি ছিলোনা কালি, সুখ
নামেরি জায়গাটা পড়ে আছে আজো খালি।
[[Younis you]]
তোমার নাম লিখতে লিখতে
তোমার নাম লিখতে লিখতে
নির্মলেন্দু গুণ
এ পর্যন্ত তেত্রিশ কোটি বার তোমার নাম
লিখেছি।
তোমার নাম লিখতে লিখতে হাত ক্লান্ত
হয়েছে,
চোখ তবুও ক্লান্ত হয় না। দেখতে চায় তোমার
নামের শ্রী,
বানান, ব্যাকরণে এবং সম্মিলিত শব্দের
চেহারায়।
যেখানে তিনটি অক্ষরের ক্রমিক আড়াল
ভেঙে বেড়িয়ে আসে
তোমার হারিয়ে যাওয়া মুখ, গৌরচিক্কন
কন্ঠনালী, কোঁকড়ানো
চুলের এলানো খোঁপায়
জড়ানো একটুকরো লাল ফিতে।
কালো চশমার স্বপ্ন ঢাকা চোখ,
কিংবা শৈশবে হোঁচট খাওয়া
ঠোঁটের আদুরে দাগে সুন্দরের অনাবিস্কৃত
শোভা।
তারপর সমস্ত শরীর
ফেলে সোজা নেমে আসে তোমার ঐ
পায়ের তলায়, পদপ্রান্তে,
যেখানে অজান্তে ঘুমে একদিন আমি
হাত বুলিয়েছিলাম, অর্থাৎ যা কিছু তোমার,
তার দৃষ্টিগ্রাহ্য প্রায় সবাই
আমি দেখি তোমার নামের মধ্যে, যে নাম
লিখতে লিখতে
হাত ক্লান্ত হয়, জীবন প্রার্থনা করে মুক্তির,
অথচ চোখ ক্লান্ত হয় না।
[Younis you ]
তুমি ভালো না বাসলে
তুমি ভালো না বাসলেই বুঝতে পারি ভালোবাসা আছে।
তুমি ভালো না বাসলেই ভালোবাসা জীবনের নাম
ভালোবাসা ভালোবাসা বলে
দাঁড়ালে দু’হাত পেতে
ফিরিয়ে দিলেই
বুঝতে পারি ভালোবাসা আছে।
না না বলে ফেরালেই
বুঝতে পারি ফিরে যাওয়া যায় না কখনো।
না না বলে ফিরিয়ে দিলেই
ঘাতক পাখির ডাক শুনতে পাই চরাচরময়
সুসজ্জিত ঘরবাড়ি
সখের বাগান
সভামঞ্চে করতালি
জয়ধ্বনি পুষ্পার্ঘ্য ইত্যাদি
সব ফেলে
তোমার পায়ের কাছে অস্তিত্ব লুটিয়ে দিয়ে
তোমাকে না পেলে, জানি
যে পায়, সে পায়
কি অমূল্য ধন ।
তুমি ভালো না বাসলেই ভালোবাসা জীবনের নাম
ভালোবাসা ভালোবাসা বলে
দাঁড়ালে দু’হাত পেতে
ফিরিয়ে দিলেই
বুঝতে পারি ভালোবাসা আছে।
না না বলে ফেরালেই
বুঝতে পারি ফিরে যাওয়া যায় না কখনো।
না না বলে ফিরিয়ে দিলেই
ঘাতক পাখির ডাক শুনতে পাই চরাচরময়
সুসজ্জিত ঘরবাড়ি
সখের বাগান
সভামঞ্চে করতালি
জয়ধ্বনি পুষ্পার্ঘ্য ইত্যাদি
সব ফেলে
তোমার পায়ের কাছে অস্তিত্ব লুটিয়ে দিয়ে
তোমাকে না পেলে, জানি
যে পায়, সে পায়
কি অমূল্য ধন ।
[Younis you]
ইচ্ছে ছিলো তোমাকে
ইচ্ছে ছিলো তোমাকে সম্রাজ্ঞী করে সাম্রাজ্য বাড়াবো
ইচ্ছে ছিলো তোমাকেই সুখের পতাকা করে
শান্তির কপোত করে হৃদয়ে উড়াবো।
ইচ্ছে ছিলো সুনিপূণ মেকআপ-ম্যানের মতো
সূর্যালোকে কেবল সাজাবো তিমিরের সারাবেলা
পৌরুষের প্রেম দিয়ে তোমাকে বাজাবো, আহা তুমুল বাজাবো।
ইচ্ছে ছিলো নদীর বক্ষ থেকে জলে জলে শব্দ তুলে
রাখবো তোমার লাজুক চঞ্চুতে,
জন্মাবধি আমার শীতল চোখ
তাপ নেবে তোমার দু’চোখে।
ইচ্ছে ছিল রাজা হবো
তোমাকে সাম্রাজ্ঞী করে সাম্রাজ্য বাড়াবো,
আজ দেখি রাজ্য আছে
রাজা আছে
ইচ্ছে আছে,
শুধু তুমি অন্য ঘরে।
ইচ্ছে ছিলো তোমাকেই সুখের পতাকা করে
শান্তির কপোত করে হৃদয়ে উড়াবো।
ইচ্ছে ছিলো সুনিপূণ মেকআপ-ম্যানের মতো
সূর্যালোকে কেবল সাজাবো তিমিরের সারাবেলা
পৌরুষের প্রেম দিয়ে তোমাকে বাজাবো, আহা তুমুল বাজাবো।
ইচ্ছে ছিলো নদীর বক্ষ থেকে জলে জলে শব্দ তুলে
রাখবো তোমার লাজুক চঞ্চুতে,
জন্মাবধি আমার শীতল চোখ
তাপ নেবে তোমার দু’চোখে।
ইচ্ছে ছিল রাজা হবো
তোমাকে সাম্রাজ্ঞী করে সাম্রাজ্য বাড়াবো,
আজ দেখি রাজ্য আছে
রাজা আছে
ইচ্ছে আছে,
শুধু তুমি অন্য ঘরে।
[Younis you]
পৃথিবীকে ভালোবেসে চাঁদ আসে কাছে
পৃথিবীকে ভালোবেসে চাঁদ
আসে কাছে
আমায় ভালোবেসে তুমি কেন
আসো না,
রাতকে ভালোবেসে জোসনা ছড়ায়
আলো তোমার আলোয় আমায় কেন
আলোকিত কর না ?
ভ্রমর আসবে বলে গন্ধ বিলায় ফুল
আমার সুবাস কি তুমি পাও না ?
পূর্ণ হবে বলে নদী মেলে মোহনায়
তবে কেন আমি পাই না তোমায় ?
এত করে ডাকি তবু কেন এমন
লুকোচুরি খেলা বোঝে না তো মন,
পেতে চায় তোমায় করে শুধূ আপন
যায় না কি ভাঙ্গা ছলনার বাঁধন
কবে হবে সেই কাক্ষিত মিলন ?
আসে কাছে
আমায় ভালোবেসে তুমি কেন
আসো না,
রাতকে ভালোবেসে জোসনা ছড়ায়
আলো তোমার আলোয় আমায় কেন
আলোকিত কর না ?
ভ্রমর আসবে বলে গন্ধ বিলায় ফুল
আমার সুবাস কি তুমি পাও না ?
পূর্ণ হবে বলে নদী মেলে মোহনায়
তবে কেন আমি পাই না তোমায় ?
এত করে ডাকি তবু কেন এমন
লুকোচুরি খেলা বোঝে না তো মন,
পেতে চায় তোমায় করে শুধূ আপন
যায় না কি ভাঙ্গা ছলনার বাঁধন
কবে হবে সেই কাক্ষিত মিলন ?
[[Younis you]]
আজ এমন লাগছে কেন?
আজ এমন লাগছে কেন?
মন চাচ্ছে তোমার হাত ধরে সমুদ্র
পাড়ে ভেজা বালু তে হেঁটে বেড়াই ,
মন চাচ্ছে অনন্তকাল ধরে তোমার
বুকে মাথা রেখে তোমার
হৃদয়ের স্পন্ধন অনুভব করি,
মন চাচ্ছে পলকহীন
ভাবে তোমার দিকে চেয়ে থাকি,
মন চাচ্ছে আশে পাশে সব কিছু ভুলে
আজ তোমার ভেতর ডুবে থাকি,
মন চাচ্ছে আজ তোমায় নিয়ে
রূপ কথার গল্পে হারিয়ে যাই,
যেখানে তুমি থাকবে রাণী
আর আমি রাজা ,
মন চাচ্ছে আপন করে নেই
তোমাকে সারা জীবনের মত,
আর কারো ভালবাসার অধিকার
থাকবেনা তোমাকে।
মন চাচ্ছে তোমার হাত ধরে সমুদ্র
পাড়ে ভেজা বালু তে হেঁটে বেড়াই ,
মন চাচ্ছে অনন্তকাল ধরে তোমার
বুকে মাথা রেখে তোমার
হৃদয়ের স্পন্ধন অনুভব করি,
মন চাচ্ছে পলকহীন
ভাবে তোমার দিকে চেয়ে থাকি,
মন চাচ্ছে আশে পাশে সব কিছু ভুলে
আজ তোমার ভেতর ডুবে থাকি,
মন চাচ্ছে আজ তোমায় নিয়ে
রূপ কথার গল্পে হারিয়ে যাই,
যেখানে তুমি থাকবে রাণী
আর আমি রাজা ,
মন চাচ্ছে আপন করে নেই
তোমাকে সারা জীবনের মত,
আর কারো ভালবাসার অধিকার
থাকবেনা তোমাকে।
[[Younis You]]
চলে যেতে যেতে
চলে যেতে যেতে
থমকে যাবার কথা ছিলোনা।
তবু থমকাতে হলো,
দমকা হাওয়ার মত আবেগ উড়ে যায়-
কখনো থামে, কখনো ভাবে
কখনো ভাবে, কখনো থামেনা
কোন কিছুই আর নিয়মের ভিতর নয়।
চার বেহারার পালকিতে চড়ে যেদিন চলে যাব
সেদিন বুঝবে-
তোমাদের কতটা আপন ছিলেম অথবা কতটা পর।
দূর থেকে তাকিয়ে থাকা ছাড়া আর
কিছুই থাকবেনা করবার
যদিও বা তোমরা চাও।
কুলের বধুদের কলস ভরে জল নেবার শব্দ পাবো,
শুধু শুনবেনা তোমরা আমার আর্তনাদ।
থমকে যাবার কথা ছিলোনা।
তবু থমকাতে হলো,
দমকা হাওয়ার মত আবেগ উড়ে যায়-
কখনো থামে, কখনো ভাবে
কখনো ভাবে, কখনো থামেনা
কোন কিছুই আর নিয়মের ভিতর নয়।
চার বেহারার পালকিতে চড়ে যেদিন চলে যাব
সেদিন বুঝবে-
তোমাদের কতটা আপন ছিলেম অথবা কতটা পর।
দূর থেকে তাকিয়ে থাকা ছাড়া আর
কিছুই থাকবেনা করবার
যদিও বা তোমরা চাও।
কুলের বধুদের কলস ভরে জল নেবার শব্দ পাবো,
শুধু শুনবেনা তোমরা আমার আর্তনাদ।
\Younis you /
ভেবে ছিলাম আমার হাতে হাত রেখে চলবে
ভেবে ছিলাম আমার হাতে হাত
রেখে চলবে
তোমার হাত ধরে আমি চলব
আমি অনেকটা পথ চলেছি,
বলেছিলাম তোমায়
বহু দূর যেতে!
এখন অনেকটা পথ বাকি রয়েছে
মনে ভালবাসার বিশ্বাস রেখ,
হয়ত কোন এক সময়
আমাকে অচেনা মনে হতে পারে
তবুও তুমি ভয় পেওনা,
তবুও থেমে যেওনা পথ চলতে
তুমি ঠিকই পথ চলেছ
ছেড়ে দিয়েছ আমার হাত
নতুন করে পথ চলতে শিখেছ
নিজের মত করে অন্যের হাত ধরতে
তাই আজ বাস্তব আর
কল্পনা দুটাকেই মিথ্যা মনে হয়
ভয় লাগছে নতুন করে কিছু পেতে
নতুন করে কাওকে ভালবাসতে
কারন আমি যে নতুন করে আর কিছুই
হারাতে চাইনা!
রেখে চলবে
তোমার হাত ধরে আমি চলব
আমি অনেকটা পথ চলেছি,
বলেছিলাম তোমায়
বহু দূর যেতে!
এখন অনেকটা পথ বাকি রয়েছে
মনে ভালবাসার বিশ্বাস রেখ,
হয়ত কোন এক সময়
আমাকে অচেনা মনে হতে পারে
তবুও তুমি ভয় পেওনা,
তবুও থেমে যেওনা পথ চলতে
তুমি ঠিকই পথ চলেছ
ছেড়ে দিয়েছ আমার হাত
নতুন করে পথ চলতে শিখেছ
নিজের মত করে অন্যের হাত ধরতে
তাই আজ বাস্তব আর
কল্পনা দুটাকেই মিথ্যা মনে হয়
ভয় লাগছে নতুন করে কিছু পেতে
নতুন করে কাওকে ভালবাসতে
কারন আমি যে নতুন করে আর কিছুই
হারাতে চাইনা!
Younis you
বন্ধু এবং বৃষ্টিস্নান
"বন্ধু এবং বৃষ্টিস্নান"
তুমি কি আমার বন্ধু হবে?
হাঁটব দুজন মেঘলা দিনে।
তুমি কি আমায় পাশে নেবে?
হেমন্তের এই বৃষ্টিস্নানে।
তুমি কি আমার বন্ধু হবে?
পাশে তোমায় পাব খুঁজে,
তুমি কি আমার পাশে রবে?
দেখব তোমায় দুচোখ বুজে?
তুমি কি আমায় বন্ধু ভেবে-
বাড়িয়ে দেবে তোমার হাত?
তুমি কি আমার সঙ্গী হবে?
গল্প শোনাব সারা রাত।
তুমি কি আমার সাথে যাবে?
হাঁটব দুজন পাশাপাশি।
তুমি কি আমায় সাহস দেবে?
তোমায় একটু ভালবাসি?
হলেনা তুমি বন্ধু আমার,
করলে অভিমান,
তোমায় নিয়ে হলনা আমার,
অধরা বৃষ্টিস্নান।
তুমি কি আমার বন্ধু হবে?
হাঁটব দুজন মেঘলা দিনে।
তুমি কি আমায় পাশে নেবে?
হেমন্তের এই বৃষ্টিস্নানে।
তুমি কি আমার বন্ধু হবে?
পাশে তোমায় পাব খুঁজে,
তুমি কি আমার পাশে রবে?
দেখব তোমায় দুচোখ বুজে?
তুমি কি আমায় বন্ধু ভেবে-
বাড়িয়ে দেবে তোমার হাত?
তুমি কি আমার সঙ্গী হবে?
গল্প শোনাব সারা রাত।
তুমি কি আমার সাথে যাবে?
হাঁটব দুজন পাশাপাশি।
তুমি কি আমায় সাহস দেবে?
তোমায় একটু ভালবাসি?
হলেনা তুমি বন্ধু আমার,
করলে অভিমান,
তোমায় নিয়ে হলনা আমার,
অধরা বৃষ্টিস্নান।
[[Younis you]]
Subscribe to:
Posts (Atom)